বুধবার, ০৪ Jun ২০২৫, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
জবানবন্দিতে এপিবিএন সদস্যরা: পিস্তল গাড়িতে রেখে হাত তুলে বের হন সিনহা

জবানবন্দিতে এপিবিএন সদস্যরা: পিস্তল গাড়িতে রেখে হাত তুলে বের হন সিনহা

কক্সবাজারের টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের শামলাপুর এপিবিএনের চেকপোস্টে গাড়ি থেকে নিরস্ত্র অবস্থায় নেমেছিলেন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। গাড়িতে অস্ত্র রেখে হাত উঁচু করে বের হন তিনি। তা সত্ত্বেও সাবেক পরিদর্শক লিয়াকত আলী সিনহাকে গুলি করেন। ঘটনার সময় লিয়াকতকে ভয়ঙ্কর দেখাচ্ছিল। ঘটনার রাতে চেকপোস্টে দায়িত্বরত এপিবিএন সদস্যরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গত ২৭ আগস্ট সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় এপিবিএনের দুই সদস্য আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহর আদালতে তাদের হাজির

করা হয়। আদালত সূত্র জানায়, এপিবিএনের দুই সদস্য সিনহা নিহতের ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দেন। ওই দুজন হলেন- এপিবিএনের এসআই শাহজাহান ও কনস্টেবল রাজীব। এর আগের দিন প্রথমবারের মতো কোনো আসামি এ ঘটনায় জবানবন্দি দেন। তিনি হলেন- এপিবিএনের সদস্য কনস্টেবল আবদুল্লাহ।

সূত্র জানায়, সিনহা হত্যাকাণ্ডের স্পটটি এপিবিএনের চেকপোস্ট। ঘটনার সময় এই তিনজন দায়িত্বরত ছিলেন। কাজেই তাদের জবানবন্দি মামলার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ বলে ধারণা করা হচ্ছে। তারা ঘটনার আদ্যোপান্ত বর্ণনা দিয়েছেন।

এপিবিএন সদস্য আবদুল্লাহ তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘সব কিছু ঘটে যায় মাত্র কয়েক মিনিটে। তবে ওই রাতে পরিদর্শক লিয়াকত আলী স্যারের আচরণ পেশাদার ছিল না। তখন তাকে ভয়ঙ্কর দেখাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল তিনি কিছু খুঁজছেন। চেকপোস্টে আমাদের কোনো কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। জ্যেষ্ঠতার প্রোটকল মেনে চেকপোস্টের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন লিয়াকত স্যার।’

তবে র‌্যাবের তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ নিয়ে কোনো কথা বলতে চাননি।

উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর এপিবিএন চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। এ ঘটনায় ওসি প্রদীপ ও পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ জনকে আসামি করে সিনহার বোন কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি হত্যা মামলা করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করে সরকার। তদন্ত কমিটির অনুসন্ধান প্রায় শেষ পর্যায়ে। এরই মধ্যে এ ঘটনায় ওসি প্রদীপের ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত থাকার কথা জানিয়েছে কমিটি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com